এক নজরে চিতলমারী উপজেলা
চিতলমারী উপজেলা বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
চিতলমারী ২২●৪৭′৫′′ উত্তর ৮৯●৫২′৭′′ পূর্বে ভৌগোলিক স্থানাঙ্কে অবস্থিত। এই এলাকার আয়তন ১৯১.৯৯ বর্গকিলোমিটার (৭৪.১২ বর্গমাইল) এবং এখানে (আদমশুমারী ও গৃহগণনা ২০১১ অনুযায়ী) মোট ৩০,২৬৪ পরিবার বসবাস করে। চিতলমারী উপজেলার জনসংখ্যা (আদমশুমারী ও গৃহগণনা ২০১১ অনুযায়ী) ১,৩৭,৫৩৮ জন। এই উপজেলায় জনসংখ্যার ঘনত্ব (আদমশুমারী ও গৃহগণনা ২০১১ অনুযায়ী) ৭২৩ বর্গকিলোমিটার (১৮৭৪ বর্গমাইল)। এই উপজেলার স্বাক্ষরতার হার (আদমশুমারী ও গৃহগণনা ২০১১ অনুযায়ী) ৫৬.২%। চিতলমারী উপজেলা উত্তরে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা,দক্ষিণে বাগেরহাট সদর উপজেলা ও কচুয়া উপজেলা, পুর্বে নাজিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে মোল্লাহাট উপজেলা ও ফকিরহাট উপজেলা দ্বারা বেষ্টিত। প্রধান নদী মধুমতি, কালিগঙ্গা, চিত্রা এবং বলেশ্বর।
চিতলমারী উপজেলার নামকরণ সর্ম্পকে সঠিক কিছু বলা সম্ভব নয়। তবে জনশ্রুতি আছে চিতলমারী উপজেলা মধুমতি, চিত্রা ও বলেশ্বর নদীর সঙ্গমস্থলে অবস্থিত। তিনটি নদীর এই সঙ্গমস্থলটি চিতল মাছের জন্য বিখ্যাত ছিল এবং জেলেরা এই স্থান হতে প্রচুর চিতল মাছ ধরতো। কালক্রমে এ স্থানের নাম চিতলমারী হয়।
এই উপজেলার ইউনিয়নসমূহ হলো -
চিতলমারী উপজেলা মধুমতি নদীর দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। মোল্লারহাট থানাকে ভেঙ্গে ১৯৮১ সালে চিতলমারী থানা গঠন করা হয়। ১৯৮৩ সালের ৭ নভেম্বর উপজেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর আয়তন ২৭৬.৪৫ বর্গ কি.মি.। মোট ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত হয়। পরবর্তীতে একটি ইউনিয়ন সদর উপজেলার সাথে একিভুত করা হয়। তৎপরবর্তীতে ৭ টি ইউনিয়ন নিয়ে চিতলমারী উপজেলা গঠন করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস